“জয়া চাকমার জন্ম রাঙামাটিতে। ৪র্থ শ্রেণীতে পড়ার সময় শিশু একাডেমিতে খেলার মাধ্যমে শুরু হয় তার ফুটবল জীবনী। একসময় নিজের যোগ্যতা দিয়ে জাতীয় নারী ফুটবল দলে জায়গা করে নেন। ২০১২ সালে হঠাৎ জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু জয়া চাকমা থেমে যান নি। বিশ্বাস করেছিলেন স্বপ্ন যেখানে থেমে যায়, জীবন-তো সেখান থেকে আবার শুরু হয়!
রেফারি জীবন নিয়ে নতুন পথ চলা শুরু করেন। অবশেষে ইতিহাস তৈরি করেন ২০১৯ সালে ফিফার রেফারি হওয়ার পরীক্ষায় পাস করার মাধ্যমে। অর্জন করেন বাংলাদেশের প্রথম ফিফা নারী রেফারি হওয়ার বিরল গৌরব। তাছাড়া ভারতের দিল্লিতে দুইবার শ্রেষ্ঠ নারী কোচের পুরস্কার ও পেয়েছেন। ২০২১ সালে বাংলাদেশে পেয়েছেন অপরাজিতা সম্মাননা। আর্থ-সামাজিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১০ জন বিশিষ্ট নারীকে দেয়া হয়েছিলো এই সম্মাননা।
একদিন ব্রাজিল- আর্জেন্টিনার ম্যাচ পরিচালনা করার স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশের জয়া চাকমা