নাজমুল আলম মুন্না, সাতক্ষীরাঃ প্রাণসায়র খাল উন্মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে। ২৭ অক্টোবর রবিবার বিকাল ৩ টায়
জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত প্রাণসায়র খাল সংস্কার সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে জেলা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন ।
তিনি আরও বলেন প্রাণসায়র খালের উত্তর এবং দক্ষিণ পাশের দু’মুখের স্লুইচ গেট উন্মুক্ত করে মরিচ্চাপ ও বেতনা নদীর সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত করা হবে। জেলা প্রশাসক বলেন আগামী ১ নভেম্বর জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে সরকার প্রত্যেক বিভাগে একটি করে খাল খননের সীদ্ধান্ত নিয়েছেন। এক্ষেত্রে শুধু সাতক্ষীরা প্রাণসায়র খালকে সিলেক্ট করা হয়েছে। আমরা ১ নভেম্বর হতে শুধু পরিস্কার পরিচ্ছন্নতাই না সকল অবৈব স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। পৌরসভা এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড যারযার অবস্থান থেকে কাজ করবে। এজন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে হাতে হাত মেলাতে হবে। ব্যক্তি ও গোত্রের স্বার্থ উপেক্ষা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সভায় উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডাঃ আব্দুস সালাম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাতক্ষীরার ক্যাপ্টেন মোঃ নাহিদুল হক খান, ডিডিএলজি মাশরুবা ফেরদৌস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজিব খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মঈনুল ইসলাম মঈন, সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আনোয়ার পারভেজ, জেলা আনসার কমান্ডান্ট মোঃ আশরাফুজ্জামান। সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের আমির মোঃ শহিদুল ইসলাম, পুলিশিং কমিটির সভাপতি আবুল কালাম বাবলা, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক, দৃস্টি প্রতিবন্ধী শেখ আবুল কালাম আজাদ, স্কাউট নেতা পল্টু বাশার, সাতক্ষীরা শহর কাঁচাবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোঃ রওশন আলী, সাবেক ফিফা রেফারি তৈয়ব হাসান বাবু, মানবাধিকার কর্মী মাধব চন্দ্র দত্ত, বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, শের আলী, সাংবাদিক নাজমুল আলম মুন্না, ছাত্র প্রতিনিধি বখতিয়ার হোসেন, নাজমুল হোসেন রনি, সাংবাদিক বিপ্লব হোসেন, সরোয়ার হোসেন প্রমুখ।